1. live@khaborerkantho.com : খবরের কণ্ঠ : খবরের কণ্ঠ
  2. info@www.khaborerkantho.com : খবরের কণ্ঠ :
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১২:২৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
দৈনিক খবরেরকন্ঠ পত্রিকায় রাজু আহমেদকে রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ প্রদান! শিবপুরে পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত। গোয়াইনঘাটে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় মানববন্ধন দোয়ারাবাজারে এলাকাবাসীর উদ্যোগে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ! দৈনিক খবরেরকন্ঠ পত্রিকায় শামীম আহমেদকে সিলেট জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ প্রদান! অগ্নিকাণ্ডে হকার্স মার্কেটের দোকানদের মাঝে ক্ষতিপূরণ প্রদান, নরসিংদীর শিবপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা। গোপালগঞ্জে সুশাসন,মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে ওসির প্রতিজ্ঞা! সিলেট ৬ আসনে বাবার পথেই হাঁটছেন বিএনপির,তামিম ইয়াহয়া। লালমাইয়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠিত!

রামপালে শীতের তীব্রতায় শীতবস্ত্রের কেনাকাটার ধুম!

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৫ বার পড়া হয়েছে

 

হারুন শেখ রামপাল বাগেরহাট সংবাদদাতা।।

শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত বাগেরহাটের রামপালের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের জীবনে ফুটপাতের শীতবস্ত্রের দোকানগুলো হয়ে উঠেছে স্বস্তির জায়গা। ফয়লাবাজার মাঠে, ভাগা বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে শীতবস্ত্র কেনার হিড়িক পড়েছে। সাশ্রয়ী দামে মানসম্মত পোশাক কিনতে পারায় মানুষের মুখে ফুটে উঠেছে স্বস্তির হাসি।

শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা গেছে, শিশুদের জাম্পার ১৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পুরুষদের হুডি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকায় এবং নারীদের সোয়েটার ৩০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও চাদর ২৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকায়, উলের টুপি, গ্লাভস, এবং স্কার্ফ ৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তুলনামূলকভাবে বাজারে এসব পণ্যের দাম কম থাকায় নিম্ন আয়ের মানুষেরা এই দোকানগুলোতে ভিড় জমাচ্ছেন।

খুলনা থেকে আগত ব্যবসায়ী মো. আওয়াল হোসেন বলেন, প্রতিটি বান্ডিল থেকে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা লাভ হয়। শীতের এই সময়টাই আমাদের ব্যবসার মৌসুম। ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি আরও বেড়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৭ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হচ্ছে।

শীতবস্ত্র কিনতে আসা গোবিন্দপুরের মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন ফুটপাতের পণ্যের মান বেশ ভালো। এখানে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় যেটা কিনছি তা মার্কেটে গেলে ১০০০ টাকার কমে পাওয়া যেতই না। শীতবস্ত্র কিনতে আসা উজলকুড়ের এক গৃহিণী আলেয়া বেগম বলেন, শীতবস্ত্রের দাম আমাদের সাধ্যের মধ্যে থাকায় খুব উপকার হয়েছে। আমাদের পরিবারের ছয়জনের জন্য ফুটপাত থেকে পোশাক কিনেছি।

রামপালের শীতবস্ত্রের দোকানগুলো মানুষের জন্য কেবল কেনাকাটার স্থান নয়, বরং নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য এক ধরনের স্বস্তির জায়গায় পরিণত হয়েছে। শীতের প্রকোপ আরও বাড়লে এ ধরনের দোকানগুলোতে ভিড় আরও বাড়বে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা।

মোংলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবহাওয়াবিদ মো. হারুন অর রশিদ জানান, আজ বাগেরহাটের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তিনি আরও জানান, শৈত্যপ্রবাহের কারণে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এটি আনুমানিক দুই থেকে তিন দিন ধরে থাকবে জানান এই কর্মকর্তা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট