1. live@khaborerkantho.com : খবরের কণ্ঠ : খবরের কণ্ঠ
  2. info@www.khaborerkantho.com : খবরের কণ্ঠ :
বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বাগমারা বায়তুস সুন্নাহ স্কুল এন্ড মাদ্রাসা পরীক্ষার ফলাফল ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। কে, সি, স্কুলের বার্ষীক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ তানোর উপজেলা মনোনয়ন ফরম জমা দেন জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী মজিবুর রহমান। ‎নরসিংদীর -৩,শিবপুর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। রাজবাড়ী-২ আসনে মনোনয়ন জমা দিলেন ১৩ প্রার্থী। হবিগঞ্জ জেলার চারটি সংসদীয় আসনে মোট ২৯ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা প্রদান। হবিগঞ্জ-১ আসনে গণঅধিকারের প্রার্থী বদল হওয়ায় নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন গোলাম রাব্বানী। নবীগঞ্জে উর্বর ধানী কৃষি জমিতে এক্সেভেটর দিয়ে টপ সয়েল কাটার দায়ে দুই লক্ষ টাকা জরিমানা! কোটালীপাড়ায় ১৭ আওয়ামী লীগ নেতা- কর্মী বিএনপিতে যোগদান, কোটালীপাড়ায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার শীতার্ত মানুষের মাঝে শীত বস্র বিতরণ

খুলনায় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার মামলা দায়! 

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫
  • ৯৭ বার পড়া হয়েছে

 

খুলনায় বিএনপি নেতা হাফিজুর রহমান মনির বিরুদ্ধে তার সৎ ভাইয়ের স্ত্রীকে মারধর ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ইতিমধ্যে খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এ মামলা দায়ের করেছেন। ট্রাইব্যুনালের বিচারক প্রণয় কুমার দাস মামলাটি তদন্তের জন্য পিবিআইকে (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) নির্দেশ দিয়েছেন। হাফিজুর রহমান খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সভাপতি এবং সাবেক কাউন্সিলর হিসেবে পরিচিত।

ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী রুবেল খান জানান, আগামী ২০ মার্চ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী সাংবাদিকদের কাছে ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, গত ১২ ফেব্রুয়ারি দুপুরে তার সৎ ভাশুর হাফিজুর রহমান তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। ব্যর্থ হলে তাকে মারধর করেন। ভুক্তভোগীর চিৎকার শুনে বাড়ির অন্যান্য সদস্যরা এগিয়ে এলে হাফিজুর রহমান দ্রুত চলে যান। এ ঘটনার পর ভুক্তভোগী হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানান।

তিনি আরও বলেন, ঘটনার পর তিনি সোনাডাঙ্গা থানায় অভিযোগ করলেও পুলিশ মামলা হিসেবে রেকর্ড করেনি। পরে ১৯ ফেব্রুয়ারি তিনি ট্রাইব্যুনালে মামলার আবেদন করেন।

অভিযুক্ত হাফিজুর রহমান এ বিষয়ে তার বক্তব্যে বলেন, পারিবারিক বৈঠকে ভুক্তভোগীর অবাধ্যতা এবং খারাপ ব্যবহারের কারণে তিনি তাকে দুটি চড় দিয়েছেন। তিনি দাবি করেন, এটি পরিবারের অন্য সদস্যদের সামনেই ঘটেছে। আদালতে উত্থাপিত অভিযোগ মিথ্যা এবং তার জন্য লজ্জাকর বলে তিনি মন্তব্য করেন।

এ ঘটনায় পিবিআইয়ের তদন্ত চলছে এবং আগামী ২০ মার্চ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা রয়েছে। এখন প্রশ্ন উঠেছে, এটি পারিবারিক কলহ নাকি গুরুতর অপরাধ? তদন্তের ফলাফলই এর উত্তর দেবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট