1. live@khaborerkantho.com : খবরের কণ্ঠ : খবরের কণ্ঠ
  2. info@www.khaborerkantho.com : খবরের কণ্ঠ :
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ১২:৪৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নবীগঞ্জ বাহুবল আসনের সর্বস্থরের জনগণকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা-গোলাম রাব্বানী! মোহনগঞ্জে ৫ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক মহালছড়িতে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে র্যালি অনুষ্ঠিত গোপালগঞ্জ পৌর এলাকার কোরবানীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত!  কোম্পানিগঞ্জ ধলাই নদীতে সাদাপাথর ও বাঙ্কার রক্ষায় যুবদলের অবস্থান! পানছড়িতে  সেনাবাহিনীর ঈদ সামগ্রিক বিতরণ!  শিবপুরে ছিনতাইকারীসহ মোটরসাইকেল আটক করেছেন জনতা। মোহনগঞ্জে নিষিদ্ধ জালের গুদামে অভিযান বিপুল পরিমাণ  জাল পুড়িয়ে ধ্বংস। কোটচাঁদপুর বৈদ্যুতিক শকে ওয়েল্ডিং মিস্ত্রির মৃত্যু। জাফলং এ পিয়াইন নদীতে নৌকা থেকে পড়ে ছাত্রদল কর্মী নিখোজ।

রামপালে জনযুদ্ধের শীর্ষ সন্ত্রাসী মুক্তর অত্যাচারের বিচার দাবীতে মানববন্ধন

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৪১ বার পড়া হয়েছে

 

হারুন শেখ রামপাল বাগেরহাট সংবাদদাতা।।

বাগেরহাটের রামপালে কুমলাই গ্রামের জনযুদ্ধের শীর্ষ সন্ত্রাসী ৬ টি হত্যা ও অর্ধ শতাধিক মামলায় আসামী মুক্ত এবং তার বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে কুমলাই গ্রামের হাজার পরিবার। স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পরেও তার বাহিনীর সদস্যদের অত্যাচার অব্যাহত এখন ও রয়েছে, তার প্রাতিকার চেয়ে ও বিচার দাবীতে ওই গ্রামের নারী-পুরুষ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেন।

শুক্রবার (৩০ আগষ্ট) বিকাল ৫ টায় উপজেলার কেয়ারের বাজার মোড়ে ভুক্তভোগীরা মানববন্ধন করেন। তারা দাবী করেন বিগত ১৬/১৭ বছর ধরে আওয়ামীলীগ সরকারের সময় থেকে মুক্ত বাহিনী বেপরোয়া হয়ে ওঠে। সে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেনের ছত্রছায়ায় থেকে কুমলাই গ্রামে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। তার অত্যাচারে রাজনৈতিক নেতাকর্মী, সাধারণ মানুষ এমন কি নারীরাও নিরাপদ ছিল না।

তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ২০০১ সালে সমর নাথের বাড়িতে ডাকাতি ও নারী ধর্ষণ। ২০০১ সালে বাবলু মেম্বর কে হাতুড়ি পেটা করে পঙ্গু করা। ২০০৩ সালে জনপ্রিয় বিএনপি নেতা ও চেয়ারম্যান সরদার হাবিবুর রহমানকে হত্যা করা। ২০০২ সালে জনপ্রিয় জামায়াতের নেতা ইসলামী স্কলার মাও. গাজী আবু বকার কে হত্যা করা। ২০০৪ সালে চাদার টাকা না দেয়ায় গিলাতলা বাজারের চল ব্যাবসায়ী বাবলু কে হত্যা করা। ২০০৫ সালে ফেনী জেলার সাহানাজকে ধর্ষণ ও হত্যা করা। সর্বশেষ ২০১৯ সালে উজলকুড় ইউনিয়নের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক খাজা মইন উদ্দিন আক্তারকে বোমা মেরে নৃশংসভাবে হত্যার অভিযোগ। তার ভাইপো ইমরানকে সাথে নিয়ে জামায়াত নেতা হাফেজ উসমানের বাড়ী ভাংচুর। বিএনপি নেতা রউফ তালুকদারের বাড়ি লুট ও ভাংচুর করা। কুমলাই দেবীতলার রুহুল শেখের ঘের দখলকরা। বিএনপি নেতা সরদার বাকী বিল্লাহকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করা। জেলা বিএনপি নেতা এ্যাডভোকেট মানি কাজীর ঘের দখল ও লুট করা। বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া, শহীদ জিয়া ও তারেক রহমানের ছবি ভাংচুর ও পুড়িয়ে ফেলা। যুবদলের আলম ফকিরকে ও ছাত্রদলের ছাব্বির শেখকে ধরে নিয়ে নাশকতার মামলায় দিয়ে তাদের জীবন নষ্ট করা। কেয়ারের বাজারের মুদি দোকানী মোহাম্মদ ফকিরকে মারপিটসহ অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে ওই সন্ত্রাসী মুক্তর বিরুদ্ধে।

ভুক্তভোগী বিএনপি নেতা মল্লিক দেলোয়ার হোসেন, মো. মারুক বিল্লাহ, বাইনতলা ইউপির ৫ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাও. আল আমিন, ও সাধারণ সম্পাদক শেখ তরিক, ছাত্রদলে আসাদুজ্জামান শুভ, সাব্বির আল মুসাব্বির, গাজী ইজাজসহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও ৫ শতাধিক গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।

অভিযোগের বিষয়ে আত্মগোপনে থাকা অভিযুক্ত মুক্ত শেখের মোবাইলে কল করলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট